বাংলাদেশের বিশিষ্ট অভিনেতা আমিরুল হক চৌধুরী “পাইকারী” নিয়ে কথা প্রসঙ্গে বলেন, বোকার মতো বেশি দাম দিয়ে কেনাকাটা না করে এখনই paikaree.com.bd মেম্বার হয়ে, পাইকারি দরে পণ্য কিনুন। আর বাড়তি টাকা দিয়ে দেশ বিদেশ ঘুরে আসুন”। আপনি হয়তো নিজেও জানেন না প্রতিদিন অযথা খরচ করছেন। খুচরা দামে পণ্য কিনে মান্থলি খরচ বেশি হয়ে যাচ্ছে। অথচ পাইকারি দামে মাসকাবারি বাজার করলেই আপনার কষ্টার্জিত টাকা সেভ করা সম্ভব।
প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন স্কিন কেয়ার, হেয়ার কেয়ার, গ্রোসারি বা হাউজহোল্ড আইটেম সবই আমরা খুচরা দামে কিনি। অথচ এসব পণ্যের পিছনে যে বাড়তি টাকা দিচ্ছি, সেখান থেকেই বছরে একটা বিদেশ ট্যুরের খরচ উঠে আসতে পারে! পাইকারি দামে কেনাকাটা হলো স্মার্ট কনজ্যুমারদের গোপন কৌশল । একসঙ্গে বেশি পরিমাণে পণ্য কিনলে প্রতিটি ইউনিটের দাম হয় অনেক কম। পাইকারি বাজার বা অনলাইন হোলসেল সাইট থেকে কিনলে আপনি খুচরার তুলনায় ৩০%-৫০% পর্যন্ত ছাড় পেতে পারেন। প্রতিবার বাজারে যাওয়া মানে সময়, রিকশাভাড়া, ভিড় — এসব কিছু। পাইকারি কেনাকাটা করলে এ ঝামেলা অনেক কমে যায়।
এক বছরেই সেভিংস = বিদেশ ভ্রমণ!
বাংলাদেশের স্বনামধন্য অভিনেতা আমিরুল হক চৌধুরীর মতে “পাইকারি দামে কেনাকাটা করলে সেভিংসের টাকায় দেশ বিদেশ সহজেই ঘুরা যাবে।” আসলেই কী তাই? আসুন তবে এই দাবির সত্যতা কতটুকু তা নিয়ে একটা বাস্তব উদাহরণ দেখি:
প্রতি মাসে আপনার কেনাকাটার বাজেট: ৳৫,০০০
পাইকারি ছাড়ে সেভিংস: গড়ে ৩০% → অর্থাৎ ৳১,৫০০
এই টাকা দিয়ে আপনি অনায়াসে ঘুরে আসতে পারেন নেপাল, থাইল্যান্ড, ভারতের কাশ্মীর, মেঘালয়, দার্জিলিং, লাদাখ বা সিকিম।
কোথা থেকে শুরু করবেন?
প্রখ্যাত অভিনেতা আমিরুল হক চৌধুরীর অনলাইন কেনাকাটার একমাত্র ভরসার জায়গা হলো “ paikaree.com.bd” । পাইকারীর মেম্বারশিপ নিয়ে তিনি জানান “এখানে আপনি দুই ধরনের মেম্বারশিপ কার্ড পাবেন। ছয় মাসের জন্য এবং আরেকটা এক বছর মেয়াদী মেম্বারশিপ কার্ড। পাইকারীর মেম্বার হয়ে গেলেই পাইকারি দামে সকল পণ্য কিনতে পারবেন ঘরে বসে।”
মেম্বার হওয়ার পর নিজের প্রয়োজনীয় পণ্যের লিস্ট তৈরি করুন। বন্ধু বা আত্মীয়দের সাথে নিয়ে একসঙ্গে কিনলে সুবিধা দ্বিগুণ! সেভিংস বেশি হবে। প্রতিমাসে সেভিংস হিসেব রাখুন, যাতে আপনার ট্যুর ফান্ড বাড়ে!